ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা কেনার টিপস ২০২৫

Share This Post
ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা

ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা কেনার টিপস ২০২৫

ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা কেনার আগে আপনাদের যে বিষয়গুলো অবশ্যই জানতে হবে। কারণ  আমাদের  বাড়ি, অফিস, কারখানা, রাস্তা-ঘাট, স্কুল-কলেজ, বাজার-ঘাট সব জায়গায় নিরাপত্তা এবং নজরদারি বাড়ানোর জন্য সিসি ক্যামেরা বিশেষ ভুমিকা পালন করে। 

আপনি যদি আমাদের দেওয়া প্রতিটি ধাপ ভালো করে পড়েন। তাহলে নিজেই বুঝতে পারবেন আপনার জন্য কোন সি সি ক্যামেরাটি পারফেক্ট হবে। 

সিসি ক্যামেরা কত প্রকার? : ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা কেনার আগে জেনে নিন 

CCTV ক্যামেরা কেনার আগে আপনাকে জানতে হবে কোন সিসি ক্যামেরার কি কাজ। কোন ধরনের কাজে কোন ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়। সিসিটিভি ক্যামেরা প্রধানত ৪ ধরনের হয়ে থাকে। যেমন

ডোম ক্যামেরা  (Dome Camera): 

Dome Camera

ডোম ক্যামেরা দেখতে গোলাকার বা গম্বুজাকৃতির হয়ে থাকে। এই ক্যামেরা গুলো ৩৬০ ডিগ্রি অ্যাঙ্গেলে ঘুরতে পারে। ডোম CCTV ক্যামেরা প্রধানত ইনডোরে ব্যবহার করা হয়। 

বুলেট ক্যামেরা (Bullet Camera):

Bullet Camera

বুলেট ক্যামেরা ব্যবহৃত হয় দুরের ফুটেজ ভিডিও করার জন্য। বুলেট ক্যামেরা গুলো রাস্তার মোড় কিংবা বাড়ি এবং অফিসের গেটের সামনে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 

পিটিজেড ক্যামেরা (PTZ Camera):  

PTZ Camera

এই ক্যামেরা দ্বারা ভিডিও চলাকালীন প্যান, টিল এবং জুম করার সুবিধা রয়েছে। পিটিজেড ক্যামেরা গুলো জনবহুল এলাকা যেমন: বাজার, বড় শপিংমলে এবং ফলের বাগানে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। 

আইপি ক্যামেরা (IP Camera):

IP Camera

আইপি ক্যামেরার বড় সুবিধা হলো দুরে থেকেও  ইন্টারনেট কানেকশন দিয়ে  রিমোটলি মনিটরিং করা যায় এবং দিক নিদের্শনা দেওয়া যায়। যাদের দুরে থেকেও বাড়ির বা অফিসের বিভিন্ন বিষয় মনিটরিং করা প্রয়োজন হয় তাদের CCTV ক্যামেরা কেনার আগে  অবশ্যই IP Camera কথা অবশ্যই মনে রাখার প্রয়োজন।  

এছাড়া মিনি সিসি ক্যামেরা রয়েছে। যেগুলো বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। চোর ধরার কাজে এই মিনি বা সবচেয়ে ছোট ক্যামেরাগুলো ব্যবহৃত হয়ে থাকে। 

মিনি সি.সি. ক্যামেরার মধ্যে ও ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে। এই ক্যামেরা গুলো তদন্তের কাজে আইনের লোক ব্যবহার করে থাকে। 

আরো পড়ুন: পুরাতন ক্যামেরা কিনব নাকি নতুন ক্যামেরা কিনব?

রেজুলেশন এবং ছবির মান

ক্যামেরা কেনার আগে অবশ্যই ক্যামেরার রেজুলেশন চেক করে নিতে হবে। কারণ ক্যামেরার রেজুলেশন যেত ভালো হবে ছবি তত ভালো হবে। আপনার বাজেট যদি কম থাকে তাহলে সর্বনিম্ন Full HD (1080p) এবং বাজেট বেশি থাকলে  4K রেজুলেশন এর ক্যামেরা কিনবেন। 1080p এর কম হলে ভিডিও স্পষ্ট আসবে না। জুম করলে অস্পষ্ট দেখাবে।

ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা কেনার জন্য আপনাকে সিসিটিভি ক্যামেরা সম্পর্কে একটি সচ্ছ ধারণা অর্জন করতে হবে। যা আমরা আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানিয়েছি। একটি কম রেজুলেশনের ক্যামেরা যদি কিনে থাকেন তাহলে আপনি আপনার প্রয়োজনের সময় সেই ক্যামেরার ফুটেজ গুলো ক্লিয়ার দেখতে পাবেন না। তাই একটি ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা কেনা অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

ক্যামেরা অ্যাঙ্গেল

ক্যামেরা কেনার আগে আরও যে বিষয়টি দেখতে হবে তা হলো ক্যামেরার অ্যাঙ্গেল। ভিউ অ্যাঙ্গেল কম পক্ষে ৮০ থেকে ১৮০ ডিগ্রি থাকতে হবে। ভিউ অ্যাঙ্গেল বেশি হলে এক ফ্রেমে অনেক বড় জায়গার ছবি ধারণ করা যায়। 

ভালো মানের নাইট ভিশন সিসিটিভি ক্যামেরা কেন জরুরি

রাতের বেলায় বা অন্ধকারে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য CCTV ক্যামেরা নাইট ভিশন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ইনফ্রারেড (IR) প্রযুক্তি ব্যবহার করে রাতের অন্ধকারেও পরিষ্কার ছবি পাওয়া যায়। তাই একটি CCTV ক্যামেরা কেনার আগে আপনার ক্যামেরাটিতে নাইট ভিশন আছে কিনা তা চেক করে নিবেন। 

একটি ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরায় নাইট ভিশন দেওয়া থাকে। সি সি ক্যামেরায় যদি নাইট ভিশন না থাকে, তাহলে রাতের বেলায় কেউ আপনার সিসিটিভি ক্যামেরার সামনে থেকে কোন জিনিস নিয়ে গেলে আপনি কিছুই জানতে পারবেন না। 

তাছাড়া কোন দূর্ঘটনা ঘটে গেলে আপনি পরবর্তীতে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ থেকে কিছুই দেখতে পারবেন না। এই জন্য একটি সিসিটিভি ক্যামেরাতে নাইট ভিশন অত্যন্ত জরুরি একটি ফিচার। 

অ্যালার্ট এবং মোশন ডিটেকশন

ক্যামেরা অ্যালার্ট এবং মোশন ডিটেকশন হলো ক্যামেরার সামনে কোন অবজেক্ট নড়াচড়া করলে বা মানুষ যদি হাটা-চলা বা দৌড়াদড়ি করে তাহলে ক্যামেরা তার প্রতিটি মুভমেন্ট ফোকাস করে রাখে এবং সাথে সাথে আপনার ফোনে নোটিফিকেশন পাঠিয়ে দেয়।

যার মাধ্যমে আপনি দুরে থাকলেও সহজেই জানতে পারবেন ক্যামেরার সামনে কি হচ্ছে। তাই ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা কিনতে হবে। যে ক্যামেরায় মোশন ডিটেকশ এবং অ্যালার্ট সিস্টেম আছে। 

আবার সিসিটিভি ক্যামেরায় অ্যালার্ট সিন্টেম চালু করা থাকলে ক্যামেরার সামনে কোন দূর্ঘটনা ঘটলে সাথে সাথে ক্যামেরা নোটিফিকেশন পাঠায়। তাছাড়া ক্যামেরার সামনে যদি বাচ্চারা কান্না করে তাহলে ক্যামেরা নোটিফিকেশন দিয়ে জানায়। তাই আপনি CCTV ক্যামেরা কেনার আগে জেনে নিবেন বা দেখে নিবেন ক্যামেরায় মোশন ডিটেকশন বা অ্যালার্ট সিস্টেম আছে কিনা। 

টু ওয়ে টকিং

CCTV ক্যামেরায় টু ওয়ে টকিং সিস্টেম এর ফলে দুরে বসেও ক্যামেরার সামনের ব্যক্তির  সাথে কথা বলা যায়। এই সিস্টেম এর কারনে কোন ব্যক্তি তার অফিসের সকল কাজগুলো দুরে বসেও তদারকি করতে পারবেন। অভিবাক তার ছেলে-মেয়েদের দেখতে পারবেন।

ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরায় অডিও স্পষ্ট শোনা যায়। কম দামি সি সি ক্যামেরার অভিও ক্লিয়ার শোনা যায় না। অডিও কোয়ালিটি ঠিক মত শোনা না গেলে ক্যামেরা টু ওয়ে টকিং ফিচারটি কাজে লাগবে না। তাই যে সিসিটিভি ক্যামেরাটি কিনবেন তার অডিওর কোয়ালিটি চেক করে নিবেন।

স্টোরেজ সিস্টেম

সিসি ক্যামেরার স্টোরেজ খুব প্রয়োজনীয় একটি বিষয়। কারণ স্টোরেজ যেত বেশি থাকবে আপনার ডাটা তত বেশি দিনের রেকর্ড করা যাবে। স্টোরেজ কয়েকটি ধরনের রয়েছে। যেমন- 

  • লোকাল স্টোরেজ: ক্যামেরার SD কার্ডকে সাধারণত লোকাল স্টোরেজ বলা হয়। 
  • ক্লাউড স্টোরেজ: ক্লাউড স্টোরেজ হলো অনলাইনে আপনার ডেটা সংরক্ষন করা একটি সিন্টেম। ক্লাউড স্টোরেজে আপনার ডেটাগুলো সংরক্ষন করে রাখলে আপনি পৃথিবীর যেকোন জায়গা থেকে তার মেইনটেইস করতে পারবেন। ডেটা হারানোর কোন ভয় থাকবে না। 
  • ডিভিআর/এনভিআর সিস্টেম: এই সিস্টেম এর মাধমে একাধিক ক্যামেরার ডেটা সংরক্ষন করা যায়। 

পাওয়ার সোর্স

আপনার এলাকায় যদি বিদ্যুৎ সোর্স ভালো থাকে। তাহলে অবশ্যই বিদ্যুৎ এর ক্যামেরাই নিবেন। আর যদি আপনি প্রত্যন্ত অঞ্চলে থাকেন, বিদ্যুৎ এর সমস্যা রয়েছে তাহলে যে ক্যামেরায় ব্যাটারী ব্যাকআপ আছে এমন একটি ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা কিনবেন।

অথবা ক্যামেরার সাথে ছোট একটি মিনি আইপিএস কিনে নিবেন। তা না হলে যখন বিদ্যুৎ থাকবে না তখন আপনার ক্যামেরা বন্ধ থাকবে। কোন ফুটেজ রেকর্ড হবে না। ফলে আপনার সেই নিরাপত্তায় ঘাটতি থেকে যাবে। 

ওয়াইফাই ও ইন্টারনেট সাপোর্ট

উপরের যে বিষয় গুলোর কথা বললাম যেমন: মোশন ডিটেকশন, এলার্ট সিন্টেম এবং টু ওয়ে টকিং সবকিছুর মুলে ইন্টারনেট কানেকশন। তাই আপনি CCTV ক্যামেরা কেনার আগে অবশ্যই দেখে নিবেন ইন্টারনেট বা ওয়াইফাই কানেশন সাপোর্ট করে কি না। 

সিম সাপোর্টেড সিসি ক্যামেরা

আপনার এলাকায় ওয়াইফাই বা ইন্টারনেট কানেকশন থাকে, তাহলে তো ভালো। আর যদি না থাকে, তাহলে ক্যামেরা কেনার আগে সিসি ক্যামেরাটি সিম সাপোর্ট করে কি না তা দেখে নিতে হবে। মোট কথা আপনার ক্যামেরায় ইন্টারনেট কানেকশন না থাকলে আপনি সেটি ব্যবহার করে তেমন কোন সুবিধা নিতে পারবেন না। এই কারণে সিম সাপোর্টেড ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা কিনতে হবে।

সিসি ক্যামেরা সফটওয়্যার

CCTV ক্যামেরা কেনার আগে আর যে বিষয়টি বেশি খেয়াল করতে হবে। তা হলো ক্যামেরার সাথে যে অ্যাপটি রয়েছে সেটিতে কি সব ধরনে ফিচার আছে কিনা। তারপর অ্যাপের সব ফিচার গুলো সহজে খুজে পাওয়া যায় কিনা? 

তারপরে দেখতে হবে অ্যাপটি রেগুলার আপডেট করা হয় কিনা। সেই অ্যাপটি অ্যাপ স্টোর এবং প্লে-স্টোর এ পাওয়া যায় কি না। যদি এগুলো থাকে তাহলে তো ভালো আর যদি না থাকে তাহলে সেই ক্যামেরা নেওয়া উচিত হবে না। 

তাই যে সিসিটিভি ক্যামেরার সফটওয়্যারে উপরোক্ত বিষয়গুলো থাকবে সেই ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা টি আপনার কেনা উচিত।

আমাদের ফেইসবুক পেইজ: Facebook

ইনডোর নাকি আউটডোর

সিসিটিভি CCTV ক্যামেরা কেনার আগে আরেকটি বিষয় সঠিক জেনে নিতে হবে তা হলো আপনার ক্যামেরাটি কি ইনডোর ক্যামেরা নাকি আউটডোর ক্যামেরা। প্রতিকূল পরিবেশের জন্য সঠিক ক্যামেরা নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ। 

কেননা একটি  ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা ইনডোর ক্যামেরা যদি আউটডোরে ব্যবহার করেন তাহলে আাপনার সিসি ক্যামেরাটি অতি দ্রুত নষ্ট হয়ে যাবে। ইনডোর ক্যামেরা যখন আউটডোরে ব্যবহার করেন তখন সূর্যের আলো, তাপ, ধুলা বালি , বৃষ্টি ভালো মানের ইনডোর সিসি ক্যামেরা ও নষ্ট হয়ে যেতে পারে। কিন্তু যদি আউটডোর ক্যামেরা ইনডোরে ব্যবহার করেন তাহলে কোন সমস্যা হবে না। 

সাধারণত ইনডোর ক্যামেরা থেকে আউটডোর ক্যামেরা গুলো দামি হয়ে থাকে। আউটডোর ক্যামের যদি ইনডোরে ব্যবহার করা হয় তখন বেশি টাকা ব্যয় হবে। তাই আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ক্যামেরা নির্বাচন করতে হবে। 

বাজেট এবং ব্র্যান্ড

আপনার বাজেটের মধ্যে সেরা ব্র্যান্ডের ভালো মানের সিসিটিভি ক্যামেরা নির্বাচন করা উচিত। বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড যেমন:

  • Hikvision
  • Dahua
  • CP Plus
  • Bosch
  • Panasonic

বাজারে কম দামের অনেক ক্যামেরা পাওয়া যায়, তবে কম দামে ভালো মানের পণ্য পেতে ব্র্যান্ডের উপর নির্ভরশীল হওয়া উচিত।

অ্যাপের গোপনীয়তা

ক্যামেরা কেনার আগে আর যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে তা হলো ক্যামেরার অ্যাপের সিকিউরিটি ব্যবস্তা। আপনার অনুমতি ছাড়া যেন কোন ব্যক্তি আপনার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখতে বা কোন কিছু করতে না পারে। এটা দেখতে হবে। 

আর একটা বিষয় থাকতে হবে তা হলো আপনি যদি কারো আপনার অ্যাপের শেয়ার দেন তাহলে সেও যেন অ্যাপের সকল অপশন ব্যবহার করতে পারে তা নিশ্চিত হয়ে নিবেন। এমন যদি না হয় তাহলে আপনি আপনার ক্যামেরার অ্যাকসেস আর কাউকে দিতে পারবেন না। তাহলে একই পরিবারের বা অফিসের দুই ব্যাক্তির কাছে অ্যাপের অ্যাকসেস থাকবে না। 

বিক্রেতার সম্পর্কে জানুন

এই অপশনটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হলো আপনি যেখান থেকে আপনার ক্যামেরাটি ক্রয় করছেন তার সম্পর্কে ভালো করে জেনে নিন। যে দোকান থেকে কিনবেন সেই দোকান কত দিনের, তারা ক্যামেরার কোন সমস্যা হয়ে কেমন সাপোর্ট দেয় বা দিবে তা জেনে নিন। 

অথবা অনলাইন থেকে যদি কিনে থাকেন তাহলে দেখবেন তাদের কেমন রিভিউ। কত দিনের ওয়েবসাইট বা পেইজ, তারা কেমন সাপোর্ট দেয় কাস্টমারদের তা জেনে নিন। সিসিটিভি ক্যামেরা কেনার আগে ভালো করে দেখে শুনে বুঝে নিবেন। 

আরো পড়ুন: ২০২৫ সালে সফল ইউটিউবার হওয়ার উপায়

ইনস্টলেশন এবং রক্ষণাবেক্ষণ

CCTV ক্যামেরার ইনস্টলেশন সহজ বা জটিল হতে পারে। ক্যামেরা ইনস্টলেশনের জন্য পেশাদার সাহায্য নেয়া উচিত। আর আপনি যদি নিজে করতে অক্ষম হন তাহলে নিজেই সিসি ক্যামেরা ইনস্টলেশন করতে পারেন। নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণও প্রয়োজন। 

তাছাড়া আপনি অনলাইন থেকে বিভিন্ন ইউটিউব ভিডিও দেখে শিখে নিজে করতে পারেন। অথবা কোথাও থেকে ট্রেনিং নিয়ে আসতে পারেন তাহলে আপনার ক্যামেরার পরবর্তিতে কোন সমস্যা হলে নিজেই তা ঠিক করতে পারবেন। 

তা যদি সম্ভব না হয় তখন অবশ্যই পেশাদার কারো সাথে যোগাযোগ করে কাজটি করে নিবেন। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *