
বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম, ফি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
ড্রাইভিং লাইসেন্স কত প্রকার ও কি কি?
বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স সাধারণত দুই প্রকারের হয়:
1. অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স (Non-professional Driving License):
- এই লাইসেন্সটি সাধারণত ব্যক্তিগত যানবাহন চালানোর জন্য প্রয়োজন হয়, যেমন প্রাইভেট কার বা মোটরসাইকেল।
- অপেশাদার লাইসেন্সের মেয়াদ ১০ বছর।
- সাধারণত এটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের যানবাহনের চালকদের জন্য, যারা পরিবহন সেবায় জড়িত নন।
2. পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স (Professional Driving License):
- এই লাইসেন্সটি বাণিজ্যিক পরিবহন সেবা প্রদানকারী চালকদের জন্য বাধ্যতামূলক, যেমন বাস, ট্রাক, ট্যাক্সি ইত্যাদির চালকরা।
- পেশাদার লাইসেন্সের মেয়াদ ৫ বছর এবং এর জন্য কিছু অতিরিক্ত যাচাইয়ের প্রয়োজন হয়, যেমন পুলিশ ক্লিয়ারেন্স।
- এটি বিশেষত পরিবহন ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের জন্য, যারা পণ্য বা যাত্রী পরিবহনে কাজ করেন।
এছাড়া, লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স নামে একটি শিক্ষানবিশ লাইসেন্সও রয়েছে, যা নতুন চালকদের প্রাথমিক পর্যায়ে পাওয়া যায় এবং এটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য কার্যকর থাকে।
More: ইন্টারন্যাশনাল ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার উপায়
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কী?
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স হলো একটি লাইসেন্স যা সাধারণত বাণিজ্যিক বা পেশাগত কাজে পরিবহন সেবা প্রদানকারী চালকদের জন্য প্রয়োজনীয়। এই লাইসেন্সটি যারা পণ্য বা যাত্রী পরিবহন সেবার সঙ্গে যুক্ত, যেমন বাস, ট্রাক, ট্যাক্সি বা অন্যান্য বাণিজ্যিক পরিবহনের চালক, তাদের জন্য বাধ্যতামূলক। এই লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য চালকদের বিশেষ পরীক্ষা এবং পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের প্রয়োজন হয়, যা অপেশাদার লাইসেন্সের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
পেশাদার লাইসেন্সের মেয়াদ সাধারণত ৫ বছর হয় এবং নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে নবায়ন করতে হয়। পেশাদার ড্রাইভারদের এই লাইসেন্স থাকার মাধ্যমে তাদের পরিবহন সেক্টরে পেশাদারিত্ব ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়, এবং এটি বৈধভাবে বাণিজ্যিক পরিবহন চালনার অনুমতি প্রদান করে।
অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কী?
অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স হলো একটি লাইসেন্স যা ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য গাড়ি চালানোর অনুমতি প্রদান করে, তবে বাণিজ্যিক বা পেশাদার পরিবহন সেবায় এটি ব্যবহার করা যায় না। সাধারণত ব্যক্তিগত গাড়ি, মোটরসাইকেল বা অন্যান্য ব্যক্তিগত পরিবহনের চালকদের জন্য এই লাইসেন্স প্রযোজ্য।
অপেশাদার লাইসেন্সের জন্য বয়সসীমা ১৮ বছর এবং এটি ১০ বছরের জন্য বৈধ থাকে। এ ধরনের লাইসেন্সের জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্সের প্রয়োজন হয় না, এবং নবায়ন করার সময় অপেক্ষাকৃত কম প্রক্রিয়া থাকে। ব্যক্তিগত যাতায়াতের জন্য যারা নিয়মিত গাড়ি চালান, তাদের জন্য এই লাইসেন্স পর্যাপ্ত।
পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স ফি কত?
বর্তমানে বাংলাদেশে পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফি ৫ বছরের জন্য মোট ২,৮৩২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে মূল ফি ছাড়াও অন্যান্য ফি যুক্ত করা হয়ে থাকে।
এছাড়া পেশাদার লাইসেন্স নবায়নের ক্ষেত্রে প্রতি বছরের জন্য ৩০০ টাকা হিসেবে পাঁচ বছরের জন্য ১,৫০০ টাকা এবং অন্যান্য প্রক্রিয়া ফি যুক্ত করে নবায়ন ফি মোট ২,৪৮০ টাকা হয়।
অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স ফি কত?
বাংলাদেশে বর্তমানে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফি ১০ বছরের জন্য মোট ৪,৫৫৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে, প্রথমে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রাথমিক আবেদন ফি জমা দিয়ে প্রশিক্ষণকালীন সময়ে লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্টে উত্তীর্ণ হতে হয়। এই পরীক্ষাগুলিতে সফল হলে, অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য চূড়ান্ত আবেদন করা যায় এবং তখন নির্ধারিত স্মার্ট কার্ডের জন্য ফি পরিশোধ করতে হয়।
ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কি কি কাগজ লাগে?
বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলো হলো:
- আবেদন ফরম: বিআরটিএ অফিস বা অনলাইন পোর্টাল থেকে নির্ধারিত আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড: জাতীয় পরিচয়পত্রের (NID) ফটোকপি।
- মেডিকেল সাটিফিকেট: রেজিস্টার্ড ডাক্তারের কাছ থেকে স্বাস্থ্য সনদপত্র, যা আবেদনকারীর দৃষ্টিশক্তি এবং স্বাস্থ্যগত সুস্থতার প্রমাণ দেয়।
- ফি জমাদানের রসিদ: নির্ধারিত ফি ব্যাংক বা বিআরটিএ নির্ধারিত পদ্ধতিতে পরিশোধ করে রসিদ সংযুক্ত করতে হবে।
- ছবি: সদ্য তোলা পাসপোর্ট সাইজের ৩ কপি ছবি জমা দিতে হয়।
- লার্নার লাইসেন্স: যদি চূড়ান্ত ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেন, তবে বৈধ লার্নার লাইসেন্স জমা দিতে হবে।
এসব কাগজপত্র বিআরটিএ (বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি) অফিসে জমা দিয়ে বায়োমেট্রিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হয়।
জন্ম নিবন্ধন দিয়ে কি ড্রাইভিং লাইসেন্স করা যায়?
হ্যাঁ, জন্ম নিবন্ধন (Birth Registration) দিয়ে বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য আবেদন করা যায়। তবে জন্ম নিবন্ধন মূলত আপনার জন্মের তারিখ ও পরিচয় প্রমাণের জন্য ব্যবহৃত হয়।
ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার সময় কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়, যার মধ্যে জন্ম নিবন্ধন একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। এটি নিশ্চিত করে যে আপনি নির্ধারিত বয়সসীমা পূরণ করেছেন। সাধারণত, আপনি জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) এবং অন্যান্য নির্ধারিত ডকুমেন্টস সহ জন্ম নিবন্ধন জমা দেন।
অতএব, জন্ম নিবন্ধন থাকলে আপনি ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন, তবে নিশ্চিত করুন যে আপনার অন্যান্য কাগজপত্রও প্রস্তুত আছে।
বিস্তারিত জানার জন্য বিআরটিএ-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা অন্যান্য সরকারী সূত্র দেখতে পারেন।
১৬ বছর বয়সে কি বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স করা যায়?
না, বাংলাদেশে ১৬ বছর বয়সে ড্রাইভিং লাইসেন্স করা যায় না। বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য ন্যূনতম বয়সসীমা:
- অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ১৮ বছর এবং
- পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ২০ বছর।
এই বয়স পূর্ণ না হলে ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করা বৈধ নয়।
ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে বয়স কত লাগে ২০২৪?
২০২৪ সালে বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স করার জন্য ন্যূনতম বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে নিম্নরূপ:
1. অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স: ১৮ বছর বা তার বেশি বয়স হতে হবে। এটি ব্যক্তিগত যানবাহনের জন্য যেমন মোটরসাইকেল বা প্রাইভেট কার চালানোর জন্য প্রয়োজন।
2. পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স: ২০ বছর বা তার বেশি বয়স হতে হবে। এই লাইসেন্সটি বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহৃত যানবাহন যেমন বাস, ট্রাক, ট্যাক্সি ইত্যাদি চালানোর জন্য প্রয়োজন।
এই বয়সসীমা বিআরটিএ (বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি) কর্তৃক নির্ধারিত, এবং আবেদনকারীদের ন্যূনতম এই বয়স পূর্ণ হতে হবে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার আগে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স কত দিনে পাওয়া যায়?
বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে সাধারণত ২ থেকে ৩ মাস সময় লাগে। লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়ায় প্রথমে লার্নার লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হয়, যা প্রাপ্তির পর দুই মাস পর্যন্ত কার্যকর থাকে। এই সময়ে চালকদের লিখিত, মৌখিক, এবং ফিল্ড টেস্ট দিতে হয়। এই পরীক্ষাগুলোতে উত্তীর্ণ হলে, আবেদনকারী মূল ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ফি প্রদান করে চূড়ান্ত আবেদন করেন। এরপর বায়োমেট্রিক্স (ছবি, স্বাক্ষর ও আঙুলের ছাপ) সংগ্রহের পর বিআরটিএ (বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি) স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু করে থাকে।
এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে প্রায় ৮০ থেকে ৯০ দিন সময় লাগে।
মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কি?
মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স হলো একটি বৈধ অনুমোদনপত্র, যা বাংলাদেশে যে কোনও ব্যক্তি আইনগতভাবে মোটরগাড়ি চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় কর্তৃপক্ষ থেকে প্রাপ্ত হন। এটি পেশাদার ও অপেশাদার উভয় ধরনের চালকদের জন্য হতে পারে এবং প্রতিটি লাইসেন্স নির্দিষ্ট যানবাহন ক্যাটাগরির জন্য ইস্যু করা হয়, যেমন মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার, বাস, ট্রাক ইত্যাদি।
মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য সাধারণত তিনটি পরীক্ষা দিতে হয়: লিখিত, মৌখিক এবং ফিল্ড টেস্ট। এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে চালক তার জন্য প্রযোজ্য ক্যাটাগরির লাইসেন্স অর্জন করতে পারেন। মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স বৈধভাবে যানবাহন চালনার ক্ষমতা প্রদান করে এবং দেশের সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে কাজ করে।
মোটরসাইকেল লাইসেন্স ফি কত?
মোটরসাইকেল লাইসেন্সের জন্য ফি ২০২৪ সালে নিম্নরূপ:
- লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স: প্রাথমিক পর্যায়ে প্রশিক্ষণের জন্য ফি প্রায় ৩৪৫ টাকা।
- ড্রাইভিং টেস্ট ফি: দক্ষতা পরীক্ষা করার জন্য ফি প্রায় ২০০ টাকা।
- লাইসেন্স ইস্যু ফি: মোটরসাইকেল লাইসেন্স ইস্যু করার জন্য ফি প্রায় ২,৭৬৫ টাকা।
মোট খরচ প্রায় ৪,১৫২ টাকা হতে পারে। এই ফিতে লার্নার লাইসেন্স, ড্রাইভিং টেস্ট ও লাইসেন্স ইস্যুর জন্য ফি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। এছাড়াও কিছু অতিরিক্ত খরচ, যেমন আবেদন ফি ও ট্যাক্স থাকতে পারে।
আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য বিআরটিএ-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে পারেন।
বাংলাদেশে কত সিসি বাইক চালানো যায় ২০২৪?
বাংলাদেশে ২০২৪ সালে মোটরসাইকেল চালানোর জন্য সিসি সীমা হলো ১৬৫ সিসি। এই সীমার মধ্যে বাইকগুলো বাজারে বিক্রি এবং চালানো যেতে পারে। তবে, উচ্চ সিসির বাইক, বিশেষ করে ৩৫০ সিসির বাইকগুলোর জন্য এখনও সরকারী অনুমোদন হয়েছে।
বর্তমানে ৩৫০ সিসি বাইকগুলোও দেশের বাজারে চলছে, এবং আইনগতভাবে এ ধরনের বাইক চালানোর অনুমতি রয়েছে।
মোটরসাইকেল চালাতে কি কি কাগজ লাগে?
মোটরসাইকেল চালাতে আপনাকে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র সঙ্গে রাখতে হবে। বাংলাদেশে মোটরসাইকেল চালানোর জন্য সাধারণত নিম্নলিখিত কাগজপত্রগুলি প্রয়োজন:
- ড্রাইভিং লাইসেন্স: বৈধ ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে, যা প্রমাণ করে যে আপনি মোটরসাইকেল চালানোর জন্য অনুমোদিত।
- মোটরসাইকেলের রেজিস্ট্রেশন সনদ: আপনার মোটরসাইকেলের রেজিস্ট্রেশন সনদ বা নিবন্ধন পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতে হবে, যা প্রমাণ করে যে যানবাহনটি বৈধ।
- বীমা পলিসি: মোটরসাইকেলের জন্য একটি বৈধ বীমা পলিসি থাকতে হবে, যা দুর্ঘটনা বা ক্ষতির ক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
- ফিটনেস সার্টিফিকেট: কিছু ক্ষেত্রে, বিশেষ করে পাবলিক পরিবহনের জন্য, মোটরসাইকেলের ফিটনেস সার্টিফিকেট প্রয়োজন হতে পারে।
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড: পরিচয় প্রমাণের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে রাখতে হবে।
এই কাগজপত্রগুলি আপনার নিরাপত্তা ও আইনি বাধ্যবাধকতা পূরণে সহায়ক। সবসময় নিশ্চিত করুন যে আপনার কাগজপত্র আপডেট এবং বৈধ আছে, কারণ পুলিশের চেকিংয়ে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গাড়ির কাগজ করতে কত টাকা লাগে?
গাড়ির কাগজপত্র তৈরি করতে বা নবায়ন করতে বিভিন্ন ফি এবং খরচ লাগতে পারে, যা গাড়ির ধরন ও সিসি অনুযায়ী পরিবর্তিত হয়। বাংলাদেশে ২০২৪ সালে গাড়ির কাগজপত্র করতে সাধারণত নিম্নলিখিত খরচগুলো অন্তর্ভুক্ত:
- রেজিস্ট্রেশন ফি:
- ০-২০০ সিসির জন্য: প্রায় ৩,০০০ টাকা
- ২০১-৫০০ সিসির জন্য: প্রায় ৪,০০০ টাকা
- ৫০০-১০০০ সিসির জন্য: প্রায় ৬,০০০ টাকা
- ১০০০-২০০০ সিসির জন্য: প্রায় ১০,০০০ টাকা
- ২০০০-২৫০০ সিসির জন্য: প্রায় ৫০,০০০ টাকা
- ২৫০০-৩০০০ সিসির জন্য: প্রায় ৭৫,০০০ টাকা
- ৩০০০-৩৫০০ সিসির জন্য: প্রায় ১,০০,০০০ টাকা
- ৩৫০০ সিসির বেশি: ১,২৫,০০০ টাকা অগ্রিম আয়কর।
- ফিটনেস সার্টিফিকেট: প্রায় ২,০০০ থেকে ৫,০০০ টাকা।
- ট্যাক্স টোকেন: প্রায় ২,০০০ থেকে ১০,০০০ টাকা (গাড়ির সিসি ও প্রকারভেদে)।
- বীমা:
- ফার্স্ট পার্টি ইন্সুরেন্স: ২২,০০০ থেকে ৪০,০০০ টাকা (কোম্পানি অনুযায়ী)
- থার্ড পার্টি ইন্সুরেন্স: ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা।
এই খরচগুলো বিভিন্ন কারণে পরিবর্তিত হতে পারে, তাই স্থানীয় বিআরটিএ অফিসে যোগাযোগ করা বা তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যাচাই করা উচিত। আরো বিস্তারিত তথ্যের জন্য বিআরটিএ-এর ওয়েবসাইট দেখতে পারেন।