বেস্ট টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটর এআই | সেরা ১০টি AI দিয়ে ছবি তৈরি করার ওয়েবসাইট

Share This Post

বেস্ট টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটর এআই | সেরা ১০টি AI দিয়ে ছবি তৈরি করার ওয়েবসাইট

টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটর এআই

আপনি এই টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটর এআই কে যেত সুন্দর করে একটি ছবি তৈরি করতে বলবেন সে তেমনি করে প্রতিটি ছবি আপনাকে বানিয়ে দেবে। আপনি আপনার এমাজিন বা কল্পনার জগতে যেমন ছবি তৈরি করবেন। এবং সেই অনুযায়ী এআই কে যদি বলতে পারেন তাহলে নিমিশের মধ্যেই পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্খিত ছবি।

১) Adobe Firefly

Adobe Firefly হলো একটি অত্যাধুনিক এআই টুল। যার মাধ্যমে কন্টেন্ট ক্রিয়েটররা অতি সহজে তার সৃজনশীলতা ফুটিয়ে তুলতে পারে। তার কল্পনা অনুযায়ী ছবি তৈরি করতে পারবে। ২০২৩ সালে এই টেক্সট টু ইমেজ এআই টুলটির উদ্ভাবনা হয়।

Adobe Firefly এর মূল বৈশিষ্ট্য:

টেক্সট-টু-ইমেজ জেনারেশন

Adobe Firefly ব্যবহারকারীদের টেক্সট প্রম্পট থেকে অত্যাধুনিক ছবি তৈরি করতে সক্ষম। এর বৈশিষ্ট্য হলো ক্রিয়েটরদের চাওয়া ভিজুয়্যালিটি বর্ণনা করার অনুমতি দেয় এবং সেই অনুযায়ী ছবি তৈরি করে দেয়। আয়তকার, বর্গাকার বিভিন্ন ফরমেটে ছবি তৈরি করে এবং তা সহজে ডাউনলোড করা যায়। টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটর এর মধ্যে এই এডোবি ফায়ার ফ্লাই অনেক জনপ্রিয়। আপনি এখনও যদি এই এআই ব্যবহার না করে থাকে তাহলে অবশ্যই ব্যবহার করবেন। আশাকরি আপনার সৃজনশীলতা আর উন্নত করে দিবে এডোবি ফায়ার ফ্লাই এর এই টেক্সট টু ইমেজ অপশন টি।

জেনারেটিভ ফিল

Adobe Firefly এআই এর মাধ্যমে যে শুধু ইমেজ/ছবি জেনারেট করা যায় এমনটা নয়। এই এআই টুলটি দিয়ে জেনারেটিভ ফিল করা যায়। যার মানে হলো জেনারেটিভ ফিল অপশন ব্যবহার করে আপনি কোন একটি ছবিকে আপনার মনের মতো করে ডিজাইন করতে পারবেন। যেমন: আপনি যদি কোন একটি ইমেজের কোন নির্দিষ্ট অংশ জেনারেটিভ ফিল অপশনের ব্যবহার করে সেখানে আপনার ইচ্ছা মতো কিছু বসাতে পারবেন। ধরেন আপনি একটি মানুষে চোখে চশনা পরিয়ে দেবেন তখন সেখানে মার্ক করে আপনি কেমন চশমা দিতে চান তা লিখে দিলেই একদম নিমিশের মধ্যে সেখানে একটি চশমা এডজাস্ট হয়ে যাবে। যদি পোশাক পরিবর্তন করতে চান তাহলে যেই অংশটুকুতে পোশাক পরিবর্তন করবেন সেখানে মার্ক করে কেমন পোশাক দিতে চান তা লিখে দিলেই সেট হয়ে যাবে নতুন পোশাক।

২) Leonardo.ai: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে শিল্পকলার নতুন দিগন্ত

Leonardo.ai হলো একটি AI চালিত প্লাটফর্ম। যা ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য এক সম্ভাবনার নতুন দ্বার উন্মোচন করে দিয়েছেন। এই এআই টুলটির মাধ্যমে টেক্সট টু্ ইমেজ জেনারেট করা যায় অতি সাবলীল ভাবে। Leonardo.ai এর নামকরণ করা হয়েছে রেনেসাঁ যুগের বহুমুখী প্রতিভাধর Leonardo da Vinci’র নামানুসারে, যিনি শিল্প ও বিজ্ঞানের সংমিশ্রণে বিশ্বাস করতেন।

Leonardo.ai এর প্রধান বৈশিষ্ট্য

  1. হাইকোয়ালিটি ইমেজ জেনারেট:  Leonardo.ai এর কাজে আপনি আপনার কল্পনাতে যেত সুন্দর ছবি সাজাবেন সে আপনাকে তেমন ছবি জেনারেট করে দিতে পারবে। ছবির কোয়ালিটি ও হবে উচ্চ মানের। যা আপনার কন্টেন্ট কে আরো উন্নত করবে। 
  2. কাস্টমাইজেশন: টেক্সট টু ইমেজ জেনারেট করার পরে লিওনারদোর বিভিন্ন প্যারামিটার পরিবর্তন করে করে আপনি আপনার ইমেজকে আরো ক্রিয়েটিভ করতে পারবেন। 
  3. কলাবোরেটিভ টুলস: দলগত প্রজেক্টের জন্য সহযোগিতামূলক কাজের সুবিধা রয়েছে। 
  4. প্রম্পট ইনহান্স: একটি প্রম্পটকে আরো প্রশেলনালিটি দেওয়ার জন্য প্রম্পট ইনহ্যান্স অপশন ব্যবহার করে উন্নত ছবি পেতে পারেন। 

ব্যবহারের ক্ষেত্রসমূহ:

লিওনারদো বিশেষ করে বিভিন্ন শিল্প ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলেছে। 

  • গেমিং ইন্ডাস্ট্রি: গেম ডেভেলপাররা তাদের ক্যারেকটার এবং বিভিন্ন কনসেপ্ট ডিজাইন এসেট তৈরি করতে পারেছ। 
  • প্রকাশনা: এখন বিভিন্ন প্রকাশনায়ও বইয়ের কভার পেজ ডিজাইন করতে এই এআই ব্যবহার করে থাকে। 
  • ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি: বর্তমানে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটর ব্যবহার করে থাকে। 
  • ফ্যাশন ডিজাইন: এখন ফ্যাশন ডিজাইনাররা নতুন নতুন ডিজাইন করতে এআই ব্যবহার করে। 

লিওনারদো সাধারণ প্রম্পট এর ইমেজ

লিওনারদো মেজিক প্রম্পট এর ইমেজ

৩) Openart.ai AI-চালিত শিল্পকলার নতুন প্ল্যাটফর্ম

এই টেক্সট টু ইমেজ জেনারেট এআই টুলটি শিল্পী সমাজ এবং সৃজনশীল কার্যকলাপে এক শক্তিশালী টুল হিসেবে আত্ম প্রকাশ করেছে। যা তার কাল্পনিক দুনিয়া ফুটিয়ে তুলতে সহায়তা করে। 

Openart.ai এর বৈশিষ্ট্য সমূহ: 

  • হাইকোয়ালিটি কালার: এই এআইটির ইমেজের কালার অনেক সুন্দর হয়। যা দেখতে আরো প্রানবন্ত লাগে।
  • ইমেজ টু ইমেজ: ওপেন আর্ট শুধু টেক্সটু টু ইমেজ জেনারেট করে তা নয়। এই সাইটের মাধ্যমে ইমেজ টু ইমেজ তৈরি করা যায়। 
  • স্টাইল রেফারেন্স: কোন একটি স্টাইলের মতো করে আর একটি ছবি তৈরি করার জন্য স্টাইল রেফারেন্স ব্যবহার করার সুবিধাটি নিতে পারবেন।
  • পোজ রিফারেন্স: একই পোজের মতো আরেকটি ইমেজ বানানোর জন্য পোজ রিফারেন্স ব্যবহার করতে পারবেন। 
  • কম্পোজিশন রিফারেন্স
  • ফেস রেফারেন্স এর মাধ্যমেও এটি ইমেজকে আপনি জেনারেট করতে পারবেন।

ওপেনআর্ট এআই এর ব্যবহারের ক্ষেত্র

  • গ্রাফিক ডিজাইন
  • ডিজিটাল আর্ট
  • গেম ডেভেলপমেন্ট
  • ফ্যাশন ডিজাইন
  • আর্কিটেকচার
  • মার্কেটিং

Text to Image Create

৪) Ideogram.ai: AI-চালিত ইমেজ জেনারেশনের নতুন দিগন্ত

২০২৩ সালে আত্মপ্রকাশ হওয়া এই টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটর এআইটির উদ্ভাবন হয়। উচ্চমানের ইমেজ জেনারেট করার দিকে আইডওগ্রাম এআই সবার থেকে এগিয়ে আছে। Ideogram.ai এর অসাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো টেক্সট রেন্ডারিং ক্ষমতা। যা লোগো ডিজাইন, পোস্টার ডিজাইন ইমেজ জেনারেট করার ক্ষেত্রে নিখুত কাজ করে। 

Ideogram.ai এর প্রধান বৈশিষ্ট্য: 

  • উন্নত টেক্সট রেন্ডারিং ক্ষমতা।
  • হাইকোয়ালিটি সম্পন্ন ইমেজ রেজারেটের ক্ষমতা।
  • স্টাইল কাস্টমাইজেশন।
  • মাল্টি ল্যাঙ্গুয়েজ সাপোর্ট।
  • নিজস্ব গেলারি। 
  • রিয়েলেস্টিক ইমেজ জেনারেট।
  • কিউট এনিমি জেনারেট।
  • থ্রিডি ডিজাইন করতে সক্ষম।

সাধারণ প্রম্পট এর ইমেজ

আগের প্রম্পটকে মেজিক প্রম্পট থেকে কপি করে পুনরায় ইমেজ জেনারেট করার ফলাফল

ফলাফল দেখুন:

সাধারণ প্রম্পট এর ছবি।

মেজিক প্রম্পট থেকে ইমেজ এর কোয়ালিটি

৫) Haiper.ai: AI-চালিত টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটর এর নতুন যুগ

Haiper.ai টেক্সট টু ইমেজ এবং টেক্সট টু ভিডিও জেনারেট করার সেরা একটি এআই ওয়েবসাইট। এটি মুলত ফটোগ্রাফার, গ্রাফিক্স ডিজাইনার এবং কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। Haiper.ai এর সহজ ইন্টারফেস হওয়ার কারণে সাধারণ সবার কাছে এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

আরো পড়ুন: ইউটিউবের জন্য ১০০টি ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকের তালিকা ২০২৫

Haiper.ai বৈশিষ্ট্য: 

  • উচ্চমানের ইমেজ জেনারেট করে থাকে।
  • ইমেজ টু ভিডিও তৈরি করা যায়।
  • টেক্সট টু ভিডিও তৈরি করা যায়।
  • ইমেজ ইনহ্যান্স করার সুবিধা রয়েছে।
  • ভিডিও টু ভিডিও জেনারেট।
  • ইমেজ ইক্সটেন্ড।
  • বিভিন্ন ট্যাম্পেলেট ডিজাইন করা।
  • নো ওয়াটমার্ক
  • আপনার তৈরি করা ছবিগুলো প্রোফাইলে সেভ করা থাকবে। 

Haiper ai টেক্সট টু ইমেজ জেনারেট ফলাফল

৬) Night cafe.studio

Night Cafe Studio হল একটি অত্যাধুনিক AI-ভিত্তিক আর্ট জেনারেশন প্ল্যাটফর্ম। এর নাম ভিনসেন্ট ভ্যান গঘের বিখ্যাত পেইন্টিং “The Night Café” থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নাম করণ করা হয়েছে। এই প্ল্যাটফর্মটি ব্যবহারকারীদের কেবল টেক্সট বর্ণনা ব্যবহার করে অসাধারণ ডিজিটাল আর্টওয়ার্ক তৈরি করতে সক্ষম করে।

Night Cafe Studio বৈশিষ্ট্য: 

  • টেক্সট টু ইমেজ জেনারেট করে।
  • হাইকোয়ালিটি রেজ্যুলেশন সম্পন্ন ছবি তৈরি করে।
  • কমিউনিটি ফিচার।
  • ক্রেডিট বেসড সিস্টেম।
  • এপিআই এক্সেস আছে।

Night Cafe Studio এর ব্যবহার:

  • ডিজিটাল আর্ট
  • গ্রাফিক ডিজাইন
  • গেম ডেভেলপমেন্ট
  • মার্কেটিং
  • বুক ইলাস্ট্রেশন
  • ফ্যাশন ডিজাইন
  • ইন্টেরিয়র ডিজাইন

বিশেষ করে রাতের ডিজাইন গুলো অসাধারণ ভাবে তৈরি করে থাকে। এত সুন্দর নাইট কালার অন্য এআই করতে পারে না। 

Night Cafe Studio ফলাফল

৭) Fotor AI:

ডিজিটাল কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য আরেক নতুন দুনিয়া টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটরের। ফ্রেন্ডলি ইন্টারফেস থাকায় সাধারণ ইউজাররাও বর্তমানে ফটোর এআই এর প্রতি আকৃষ্ট হয়েছে। 

Fotor ai বৈশিষ্ট্য: 

  • টেক্সট টু ইমেজ জেনারেট করা যায় সহজেই।
  • কাস্টমাইজেবল।
  • ইমেজ টু ইমেজ জেনারেট করা যায়।
  • বিভিন্ন সাইজের ফটো তৈরি করা যায়। 
  • ডিজিটাল আর্ট করা যায় সহজেই।
  • একই টেক্সট থেকে সহজেই পেইন্ট ভার্সন করা যায়।
  • একই প্রম্পট থেকে এক ক্লিকেই ট্যাটু তৈরি করা যাচ্ছে।

আরো পড়ুন: 20+ ইংরেজি স্টাইলিশ ফন্ট ডাউনলোড ইউটিউব থাম্বনাইলের জন্য

তাছাড়া এখান থেকে আপনি আরো অনেক ধরনের কাজ করতে পারছেন। টেক্সট টু ভিডিও, ইমেজ ইনহ্যান্স আরো অনেক সেটিং রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করতে পারবেন।

৮) craiyon.com

Craiyon এআই এর মাধ্যমে আপনি সৃজনশীলতা ফুটিয়ে তুলতে পারবেন। অন্য সব এআই থেকে craiyon দিয়ে বেশি বেশি ইমেজ জেনাটের করতে পারবেন।

Craiyon বৈশিষ্ট্য: 

  • টেক্সট টু ইমেজ জেনারেট করা যায়।
  • সুন্দর সুন্দর এলিয়ান জেনারেট।
  • স্মুথ হয় বেশি।
  • অন্যান্য এআই থেকে বেশি ছবি তৈরি করা যায়। 
  • এনিমি তৈরি। 

৯) artbreeder.com

টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটর এর মধ্যে এটি ফিচার অতি সহজ। অন্য এআই দিয়ে ইমেজ জেনারেট করতে গেলে অনেক বাধা আছে। সেগুলো মেনে ছবি তৈরি করতে হয়। কিন্তু আর্টব্রেড এর ক্ষেত্রে তার কোন বাধ্যবাধকতা নেই। আপনার মনে যা আসে আপনি তেমন প্রম্পট লিখে দিলেই আপনি আপনার কাঙ্খিত ছবি দেখতে পাবেন নিমিশের মধ্যে। 

artbreeder বৈশিষ্ট্য:

  • সব ধরনের ইমেজ জেনারেট করা যায়।
  • দ্রুত ইমেজ জেনারেট হয়।
  • হাইকোয়ালিটি ইমেজ পাওয়া যায়। 
  • রিয়েলেস্টিক ছবি তৈরি হয়।
  • আবার আর্ট এবং কার্টিুনিস ভাবে ও তৈরি করা যায়।

১০) deepai.org

এই প্লাটফর্ম থেকে অনেকগুলো সার্ভিস পাওয়া যায়। তার মধ্যে টেক্সট টু ইমেজ জেনারেট একটি সার্ভিস। এই এআই এর মাধমে টেক্সট টু ভিডিও এবং টেক্সট টু অডিও তৈরি করা যায়।

বৈশিষ্ট্য: 

  • এইচডি ইমেজ পাওয়া যায়। 
  • দ্রুত ইমেজ জেনারেট হয়।
  • ডাউনলোড করা যায়। 
  • সরাসরি ‍এআই গ্যালারিতে ও আপনি পাবলিস করতে পারবেন।

নির্দেশনা: 

এখানের যে ১০টি টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটর এআই এর কথা বলেছি তার প্রতিটি প্লার্টফর্মের প্রিমিয়াম ভার্সন আছে। যেগুলো ব্যবহার করলে আপনি বেশি বেশি ইমেজ জেনারেট করতে পারবেন। তাছাড়া আপনি ওয়েবসাইটের প্রতিদিনের ক্রেডিট অনুযায়ী লিমিটেড কিছু ছবি জেনারেট করার সুযোগ পাবেন।

ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা

টেক্সট টু ইমেজ জেনারেটর ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল বলে মনে করা হচ্ছে। সম্ভাব্য উন্নয়নগুলি হল:

  • আরও উন্নত AI মডেল: আরও নির্ভুল ও সৃজনশীল আউটপুট।
  • 3D ও অ্যানিমেশন: ত্রিমাত্রিক ও গতিশীল আর্ট তৈরির ক্ষমতা।
  • রিয়েল-টাইম কোলাবোরেশন: একাধিক ব্যবহারকারী একসাথে কাজ করার সুযোগ।
  • VR ও AR ইন্টিগ্রেশন: ভার্চুয়াল ও বর্ধিত বাস্তবতায় AI আর্ট ব্যবহার।

পার্সনালাইজড লার্নিং: ব্যবহারকারীর পছন্দ শেখার ক্ষমতা।

আমাদের ফেসবুক পেইজ ফলো করে রাখতে পারেন: Tooaan Facebook

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *